PM মোদীজির এই সত্য জানলে আপনিও স্যালুট জানাবেন..

নরেন্দ্রমোদী ভারতের ১৫ তম প্রধানমন্ত্রী যারা পরিচয় সারা বিশ্বজুড়ে।মোদী ভারতের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা এবং ওই কারণের জন্যই উনি ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে প্রচুর ভোট জয়ী হন।মোদীজির জন্ম ভারতের গুজরাট রাজ্যে ,ছোটবেলা থেকেই উনি সদেশপ্রেমী। মোদীজি সবসময় 'দেশ প্রথম' এই মনোভাব নিয়ে চলেন এবং এই মূলমন্ত্রকে সামনে দেশের সেবা করেন।প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে আরেকটা কথা খুব শোনা যায় যে,মোদীজি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর থেকে ১ দিন নিজের জন্য ছুটি নেননি।এরপর আমরা মোদীজির নিয়ে এমন কিছু কথা বলতে যাচ্ছি যা জানলে আপনার মন নরম হয়ে যাবে।  শোনা যায় মোদীজি ছোটবেলা থেকেই বিশ্বের সবথেকে বড় সংঘঠন রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক এর সাথে যুক্ত।মোদীজির জীবনকাল খুবই সংঘর্ষের মধ্যে কেটেছে।মোদীজির জন্ম গুজরাটের বড়নগর এলাকায় হয়েছিল,উনার পরিবারের অবস্থা খুব একটা ভালো ছিল না।পরিবারের ওই দারিদ্রতার সময় মোদীজি কঠোর পরিশ্রম করতেন ।এমনকি মোদীজি নিজের পরিবারকে আর্থিকভাবে সাহায্য করার জন্য উনার বাবার সাথে রেলস্টেশনে চাও বিক্রি করেছেন। ২০০১ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত মোদীজি গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন এবং অনেক উন্নয়ন মূলক কাজের জন্য সারা দেশে উনার নাম ফুটেছিল।তারপর তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী পদে আসেন এবং দেশের সেবা শুরু করেন।দেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়া সত্ত্বেও নিজের স্বার্থের জন্য  কোনো কিছু তিনি করেননি।২০১৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে  মোদীজির ভাই প্রলাহাদ মোদীর কন্যা নিখুঁজবেন(বিবাহিত,বয়স ৪০ বছর) হৃদ রোগে মারা যান এরপর যখন মোদীজির কাছে ওই খবর পৌঁছায় মোদীজির চোখ মানছিল না,তবুও প্রধানমন্ত্রী দেশের কাজের প্রতি নিষ্ঠা দেখান।প্রলাহাদ বাবুর মতে তার কন্যা মারা যাবার সময় মোদীজি চিনে G-20 সামিটে ভারতের হয়ে অংশ নিয়েছিলেন।ভারতে ফিরে এসেই মোদীজি নিখুঁজবেন এই ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করেছিলেন এবং অন্তিমসংস্কারের পরও ফোনে খোঁজ নিয়েছিলেন।নিখুঁজবেন এর পারিবারিক অবস্থা খারাপ ছিল,উনি অবশ্য চাইলে উনার কাকা নরেন্দ্রমোদীর ভাইজি হিসেবে কারোর কাছে পরিচয় দেননি।এমনকি কারোর কাছে মোদীজির নাম নিয়ে সাহায্য পর্যন্ত চাননি।এটাই মোদীজির পরিবারের নিজস্ব গৌরব।

Comments

Popular posts from this blog

latest bengali news

today india news

Big Breaking আজ রাহুল গান্ধী নিজেই প্রমান করে দিলেন তিনি হিন্দু নয়, সত্য তথ্যটি জানলে চমকে যাবেন..