Posts

কংগ্রেস বলতে না দিলেও শচিন মত প্রকাশ করলেন ফেসবুকে , দেখুন ভাইরাল ভিডিও

Image
সাংসদে কথা বলতে দেওয়া হয়নি ভারতরত্ন প্রাপ্ত শচীন টেন্ডুলকরকে।তাই তাই বলে কি নিজের কথা প্রকাশ করবেন শচীন? তাই তিনি ফেসবুকে নিজের বক্তব্য পরিষ্কার করে বললেন।তিনি বলেছেন,' আমার প্রিয় দেশবাসী, কাল যে কথাগুলি আপনাদের কাছে পৌঁছে দিতে চেয়েছিলাম আজ সেগুলিই বলার চেষ্টা করছি। ক্রিকেটের ছোট ছোট পথ চলাই আজ আমাকে এই জায়গায় এনে দাঁড় করিয়েছে। জীবনের অনেক স্মৃতি আমি সংগ্রহ করেছি ক্রিকেট থেকেই। আমি সবসময় খেলতে ভালবাসি এবং ক্রিকেট আমার জীবন। আমার বাবা, অধ্যাপক রমেশ তেন্ডুলকর একজন কবি ছিলেন। তিনি লিখতেন। আমার বাবা সবসময় আমাকে উৎসাহ দিয়েছেন।আমি যা করতে চাই তা করতে আমাকে সাহায্য করেছেন। বাবার থেকে পাওয়া আমার শ্রেষ্ঠ উপহার হল, খেলাধুলা করার স্বাধীনতা। সে জন্য আমি তাঁর কাছে আজীবন কৃতজ্ঞ। আমাদের দেশে এমন অনেক বিষয় আছে, যেগুলির ওপর আমাদের দৃষ্টি দেওয়া উচিত। অর্থনৈতিক উন্নতি, দারিদ্র, খাদ্য নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য ইত্যাদি সব বিষয়েই আমাদের নজর দেওয়া উচিত। একজন ক্রীড়াবিদ হিসেবে আমি খেলা, স্বাস্থ্য এবং ভারতের সুস্বাস্থ্য নিয়ে কথা বলব।'তিনি এই সম্পর্কে আরো কিছু বলে ভিডিওতে।উনার বক্তব্য ভিডিওতে পরিষ্কার।কংগ্রেস...

ফের সেঞ্চুরি গুজরাটে নিঃশর্ত অসম্ভবকে সম্ভব করলো মোদী ম্যাজিক তারপর..

Image
গুজরাতে বিজেপি ১০০ সংখ্যায় পৌঁছল। মোদী  ম্যাজিক এর পর এখুন নির্দল বিধায়কও বিজেপিকে সমর্থন করছে, ধানসভা নির্বাচনে জয়ী হয়ে টানা ষষ্ঠবার সরকার গড়তে চলেছে বিজেপি।  কিন্তু এবার বিজেপির আসন সংখ্যা কমে দুই সংখ্যায় পৌঁছেছে,১৮২ সদস্যের বিধানসভায় ৯৯ আসন পেয়েছে বিজেপি। কিন্তু এবার এক নির্দল বিধায়কের সমর্থন নিয়ে ১০০ বিধায়কের সমর্থন পাচ্ছে তারা। মধ্য গুজরাত থেকে নির্বাচিত নির্দল বিধায়ক রতনসিন রাঠোড় বিজেপিকে নিঃশর্ত সমর্থনের কথা জানিয়েছেন। তাঁকে কংগ্রেস থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল।কংগ্রেস তাঁকে প্রার্থী না করায় তিনি নির্দল প্রার্থী হিসেবে ভোটে লড়াই করেছিলেন রাঠোড়।গুজরাতে সরকার গঠনের ম্যাজিক সংখ্যা ৯২। এক্ষেত্রে ১০০ আসন মানে মনস্তাত্ত্বিক দিক থেকে কিছুটা এগিয়ে থাকা। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নিজের রাজ্যে এবার বিজেপি ৯৯ আসনে জয়ী হয়েছিল।

বিরুস্কাকে প্রধানমন্ত্রী মোদী কি উপহার দিলেন, দেখুন ভিডিওটি

Image
প্রধানমন্ত্রীর রিসেপশনে পৌঁছনোর ভিডিওটি বর্তমানে খুব  ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। তাতে দেখা যাচ্ছে, উল্লাসে  মোদীকে স্বাগত জানান অন্যান্য অতিথিরা। নবদম্পতিকে শুভেচ্ছা জানান প্রধানমন্ত্রী ও  দু'জনের হাতে উপহার তুলে দেন তিনি। ভিডিও দেখে মনে হচ্ছে, ফুল উপহার দিয়েছেন মোদী। প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে উপহার পেয়ে দৃশত্যই আপ্লুত বিরাট-অনুষ্কার। নবদম্পতির পরিজনদের সঙ্গেও কথা বলেন মোদী। ফটোগ্রাফারদের আবদার রেখে বিরাট-অনুষ্কার সঙ্গে ছবিও তোলেন তিনি,প্রধানমন্ত্রী মোদী যাবার ফলে সব অতিথিরা খুব উল্লাস করে, দিল্লির পাঁচতারা হোটেলে বিয়ের দাওয়াত দিয়েছিলেন বিরাট কোহলি-অনুষ্কা শর্মা। ব্যস্ততার মধ্যেও সময় বের করে রিসেপশনে নবদম্পতিকে শুভেচ্ছা জানাতে হাজির হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। দেখুন সেই ভাইরাল ভিডিও                                                

বাজপেয়ীর জন্মদিনে যোগীর এক ঐতিহাসিক সিধান্ত জানুন..

Image
যোগীর সিধান্ত সবসমই খুব আকর্সন হয় যার ফলে তিটি আবারও এক ঐতিহাসিক সিধান্ত নিলেন যা ভারতবর্ষের ইতিহাসে এটাই বোধহয় প্রথম, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনের উপহার হিসেবে মুক্তধারায় ফিরতে চলেছে ৯৩ কারাবন্দি। ভারতরত্ন অটলবিহারী বাজপেয়ীর ৯৩-তম জন্মদিনে উত্তরপ্রদেশের বিভিন্ন জেলে বন্দি ৯৩ জন কারা আবাসিককে জীবনের পথে মুক্ত করতে চলেছে সে রাজ্যের সরকার।  যোগী সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, যে কারা আবাসিকদের সাজা সম্পূর্ণ হয়েছে অথচ অর্থের অভাবে আদালতের নির্দেশিত 'জরিমানা' দিতে তারা ব্যর্থ, তাদের চিহ্নিত করেই স্বাভাবিক জনজীবনে ফিরিয়ে দেওয়া হবে।  তার এই কদম সাধারণ মানুস সমর্থন করছে,এমন ভাবে আগে কোনো মুখ্যমন্ত্রী আগে ভাবিনি কিন্তু যোগী কিছু নতুন করতে জানে তা তিনি এবারও প্রমান করে দিলেন,সেক্ষেত্রে সরকার দেখে নেবে, একটি সাজা শেষ করার পর দোষী সাব্যস্ত কারাবন্দি অন্য কোনও মামলায় দণ্ডিত হয়েছেন কি না।  সূত্রের খবর, উত্তরপ্রদেশের প্রশাসন ইতিমধ্যেই ১৩৫ জনের একটি তালিকা তৈরি করেছে। এই তালিকা থেকেই ৯৩ জন বন্দিকে কারামুক্ত করা হবে। উল্লেখ্য, প্রশাসনের তরফে বেশ কয়েকটি সমাজসেবী সংগঠনের সঙ্গেও কথা বলা হয়...

২০১৪ কিছু গোপন শক্তি প্রধানমন্ত্রী মোদীর যা এখুনও অজানা..

Image
কিন্তু এর মধ্যে জড়িয়ে আছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও,কিন্তু কি করে তার আসল কারণ আপনি যদি মন দিয়ে দেখেন এই ছবিটি তাহলে বুজতে পারবেন প্রধানমন্ত্রী মোদীর ক্ষমতা।কিছু তথ্য এর মধ্যে দিয়ে জানা গেছে যে এই ছবিতে যে সময় এর কথা বলা হয়েছে সেই সময় মোদীর সেই ২০১৪ এর নির্বাচন জেতার ক্ষমতা ও তার ফলে ভারত এক শক্তিশালী প্রধানমন্ত্রী পেয়েছিল যার ফলে জঙ্গি সংগঠন গুলির ও ভয় হয়েছিল। ছবির গল্প একটি সত্যি ঘটনাকে কেন্দ্র করে তৈরি হয়েছে। ২০১৪ সালে ৪৬ জন নার্সকে অপহরণ করে নিয়ে যায় আইএসআইএস জঙ্গি সংগঠন। ছবিতে ইরাকের সেই ঘটনাকেই তুলে ধরা হয়েছে। ছবিতে দেখানো হয়, এই নার্সদের মধ্যে ২৫ জন ভারতীয় ও ১৫ জন পাকিস্তানি নার্স রয়েছেন।২০১২ সালে ' এক থা টাইগার' যেখানে শেষ হয়েছে সেখান থেকেই ২০১৭ -তে শুরু হয়েছে 'টাইগার জিন্দা হ্যায়'-এর গল্প। এই ছবির মূল আকর্ষণ অবশ্যই সলমান খান।

রাজ্যসভায় শচীনকে বক্তব্য রাখতে দিলেন না কংগ্রেসের সাংসদরা , ভিডিও দেখলে প্রতিটি ফ্যান রেগে লাল..

Image
ভারতরত্ন প্রাপ্ত শচীন টেন্ডুলকার যিনি নিজের কিছু ব্যাস্ততা বা অন্য কারণের জন্য উপস্থিত ছিলেন না সংসদে। এই নিয়েই প্রশ্ন তুলে সমাজবাদী পার্টির নেতা নরেশ আগরওয়াল বলেছিলেন, সেলিব্রেটিরা যদি অন্য দুনিয়ায় ব্যাস্ত থাকেন ,তাদের যদি রাজনীতির প্রতি আগ্রহ না থাকে তাহলে কেন তাদের সংসদ পদে মনোনীত করা হয়েছে।এই একই অভিযোগ ছিল রেখার বিরুদ্ধে।অবশ্য সমালোচনার হওয়ার দুদিন পরেই হাজির হয়েছিলেন শচীন টেন্ডুলকার।তিনি সংসদে হাজির না হলেও জনগণের জন্য কাজে নিজেকে নিয়োজিত করতে কোনো খামতি রাখেননি।বরাবরই নীরবে কাজ করতে ভালোবাসেন শচীন তেন্ডুলকর।একটা আস্ত গ্রামকে দত্তকও নিয়েছেন তিনি।বৃহস্পতিবার সংসদে কথা বলার কথা ছিল শচীনএর কিন্তু তিনি উঠে দাঁড়িয়ে কথা বলা শুরু করা মাত্র হৈচৈ শুরু করে কংগ্রেসএর সংসদরা।স্পিকার অর্থাৎ উপরাষ্ট্রপতি বেঙ্কাইয়া নাইডু বহুবার বলেন শচীনকে কথা বলতে দেওয়ার কিন্তু কোনো পাত্তা না দিয়েই অসন্মান করে হৈহট্টতে মেতে থাকলেন তাঁরা।বেঙ্কাইয়া নাইডু এটাও বলেন যে শচীন এমন একজন ব্যাক্তিত্ব যার মতো কৃতিত্বের অধিকারী বিশ্বে কেউ নেই ,এবং তিনি প্রথমবার সংসদে কথা বলছেন ,এইটুকু সন্মান উনাকে অবশ্যই দেয়া উচিত।কিন্তু ...

জিগনেশ মোদীজিকে নিয়ে এমন কথা বললেন যাতে মোদীভক্তরা রেগে লাল..

Image
কংগ্রেস সমর্থনকারী গুজরাটের নির্দলীয় বিধায়ক জিগনেশ মেবানী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্রমোদীকে ব্যাক্তিগত আক্রমণ করে উনাকে অপমান করেন।এক ইংরাজি নিউস চ্যানেলের ইন্টারভিউতে তিনি গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির ১০০ থেকে কম আসন পাওয়া নিয়ে কথা তুলেন এবং সেখানে তিনি প্রধানমন্ত্রীকে রাজনীতি থেকে সন্ন্যাস নেওয়ার কথা বলেন।এমনকি প্রধানমন্ত্রীর ৫৬ ইঞ্চি বুকের ছাতি এই নিয়েও জিগনেশ আক্রমণ করেন।জিগনেশ বলেন গুজরাটে বিজেপির ১৫০ টি আসন আসেনি তাই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্রমোদীর হিমালয়ে চলে যাওয়া উচিত।এই সব মন্তব্য করার পর ক্ষোপে ফেটে পড়ে মোদীজির ভক্তরা।অনেক বলেছেন জিগনেশ নিজে মানুষের মন জয় করতে পারছেনা বলে বোকার মতো মোদীজিকে আক্রমণ করছে।সোশ্যাল মিডিয়াতেও পাতিবাদের ঝড় উঠে,অনেকের দাবি মোদীজি একটা মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে তাই উনাকে নিয়ে কংগ্রেস থেকে নির্দল সবাই কটাক্ষ করে।যদিও জিগনেশ বলেছেন উনি নিজের মন্তব্য থেকে দূরে সরবেন না।