Posts

বাংলায় হিন্দুদের রক্ষা করা হলো আমাদের কর্তব্য,আমাদেরও "গেরুয়া প্রিন্ট" তৈরী বললেন বাংলার এই বিজেপি নেতা..

Image
সুপ্রভাত ডিজিটাল:  মুন্সিরহাটে বিজেপিদের আক্রমণ করা হয়েছিল ভারত মাতার পুজো করার সময়। বৃহস্পতিবার হাওড়ার জগৎবল্লভপুরে বিজেপির এক সভায় জয় বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন যে, "জয় এমনিতে রাগেন না। কিন্তু জয়কে খেপালে তৃণমূলরা সমস্যায় পড়ে যাবেন। বিজেপি কর্মীদের উপর এমন ভাবে আক্রমণ ঘটতে থাকলে জয় প্রলয় ঘটিয়ে দেবে।" তিনি হাওড়ার ধূলাগড়ের কথা উল্লেখ করে বলেন যে, "ওখানের হিন্দুদের কত মারটাই না খেতে হয়েছিল। বাড়ি লুটপাট করে আগুন লাগানো হয়েছিল। এরা সকলেই তৃণমূল সমর্থিত ছিল। তাই আমাদের কর্তব্য হিন্দুস্থানে হিন্দুদের রক্ষা করা। তিনি আরোও বললেন যে, তৃণমূল পঞ্চায়েত ভোটকে মাথায় রেখে কাজে নেমে পড়েছেন। এখন থেকেই ব্লু-প্রিন্ট তৈরি করতে শুরু করে দিয়েছেন। এই কাজে পুলিশ অফিসার, এমন কি পাড়ার মোস্তানদেরও কাজে লাগানো হচ্ছে। তিনি এর পাল্টা জবাবে বলেন, আমরাও গেরুয়া প্রিন্ট তৈরি করেছি। তৃণমূল যদি বন্দুক গুলি দিয়ে ব্লু প্রিন্ট করে তবে আমরা মানুষকে ভালোবেসে, শান্তি উন্নয়নের পথ দেখিয়ে গেরুয়া প্রিন্ট তৈরি করে রেখেছি। তৃণমূল চেষ্টা করবে পঞ্চায়েত ধরে রাখার, আর আমরা পঞ্চায়েত দখল করার।

মুসলিম সংঘঠন থেকে রক্ষাথে প্রিয়ার পাসে দাড়ালেন কেরালার মুখ্যমন্ত্রী, কি বললেন তিনি জেনে নিন..

Image
ইন্টারনেটে ভাইরাল গার্ল প্রিয়া প্রকাশকে নিয়ে দেশজুড়ে আলোচনার শেষ নেই। তবে সব থেকে বেশি আলোচনা বা সমালোচনা হচ্ছে তার ভাইরাল গানের বিরুদ্ধে। অভিযোগ উঠেছে ধর্ম অবমাননার। প্রিয়া প্রকাশের বিখ্যাত ভাইরাল গানে নাকি ইসলাম ধর্মকে অবমাননা করা হয়েছে।  এই অভিযোগেই হায়দ্রাবাদে সিনেমার পরিচালক উমুর লুলুর-এর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এই খবর পাওয়ার পরই কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পেনালি বিজয়ন প্রিয়ার পাশে দাঁড়িয়ে মুখ খুললেন ফেসবুকে। "শিল্পীর ভাবনা এবং কর্মের স্বাধীনতা থাকা উচিত। কারোর অভিব্যক্তি নিয়ে অসহিষ্ণুতা মানা যায় না।" তিনি ফেসবক পোস্টে এমনিই মন্তব্য করলেন।

সমীক্ষা বলছে ,গরিব দিদির সাংসদরা কোটিপতি! কিন্তু কিভাবে ?

Image
মুখ্যমন্ত্রীর সাংসদরা কোটিপতি এমন কথা উঠে এল একটি সমীক্ষা থেকে। সমীক্ষাটি করে বেসরকারি সংস্থা অ্যাসোসিয়েশন ফর ডেমোক্রেটিক রিফর্মস (এডিআর), বর্তমানে দেশের সব মুখ্যমন্ত্রী ও সাংসদের সম্পত্তি ও তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে সমীক্ষা চালায় তাই এবার পশ্চিমবঙ্গের পালা। পশ্চিমবঙ্গের ধনী সাংসদদের তালিকায় রয়েছে অনেক তার মধ্যে সবাই মুখ্যমন্ত্রীর দলের নেতা। রিপোটে বলা হচ্ছে ত্রিপুরার মানিক সরকারের পরেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দেশের দ্বিতীয় গরিব মুখ্যমন্ত্রী, ওনার মোট সম্পতি ৩০ লক্ষ টাকা।এবার পালা ওনার সাংসদের, বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গে ৫৭ জন সাংসদের মধ্যে কোটিপতি সাংসদের সংখা ৩৫ জন।এর মধ্যে ২৯ জনই তৃণমূলের সাংসদ। Anandabazar Patrika কোটিপতি তালিকায় সবথেকে প্রথমে রয়েছেন তৃণমূল সাংসদ কে ডি সিংহ তাঁর সম্পত্তি ৮৩ কোটি টাকা ও তার পর রয়েছেন অভিনেতা দেব ওনার সম্পত্তি ১৫ কোটি টাকা এবং সবথেকে কম সম্পত্তি ররেছে ঝাড়গ্রামের উমা সোরনের, ৪.৯৯ লক্ষ টাকা। এই সমীক্ষায় মামলায় অভিযুক্ত সাংসদের মধ্যে রয়েছেন তাপস পাল ৪ টি মামলা এবং কংগ্রেসের নেতা অধীর চৌধুরী ১৬ টি মামলা।

এই তৃণমূল বিধায়কের কথা ভুল প্রমাণ করে পৌরসভার জলে মিললো ব্যাক্টিরিয়া..

Image
কলকাতা মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায় সোমবার বলেছিলেন পৌরসভার জলে কোনো জীবানু নেই। কিন্তু তার কথা দিন গড়াতে না গড়াতে ভুল প্রমান হয়ে গেল। কলকাতা পৌরসভা এলাকার জলে মিলল কলিফর্ম ব্যাক্টিরিয়া যা মানুসের শরীরের জন্য খুব ক্ষতিকারক।  এরমধ্যে রয়েছে যে যে ওয়ার্ড সেগুলি হলো ২৮, ২৯, ৫৮, ৫৯ ও ৬৬। ডায়রিয়া আক্রান্ত ১০ জন রোগীর মলের নমুনা পাঠানো হয় বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালে। হাসপাতাল কর্তিপক্ষ যানান কজনের মলে কলেরার জীবাণু মিলেছে। এর পর সেই রিপোট পাঠানো হয় স্বাস্থ্য দফতরে। পৌরসভার তরফ থেকে বলা হয়েছে ওই সব এলাকায় মানুষদের জল ফুটিয়ে খাওয়ার জন্য।জল সরবরাহ দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই তিনটি নমুনার একটি সংগ্রহ করা হয়েছিল একটি বাড়ির ভিতরের চৌবাচ্চা থেকে যেখানে পাম্পিং করে জল সরবরাহ করা হচ্ছিল চৌবাচ্চা থেকে,আরেকটি নমুনা দেখা যায় জল সংগ্রহ করা হয়েছিল কলকাতা পুরসভার নলকূপ থেকে। আর তৃতীয় নমুনাটি ছিল বাজারে বিক্রি হওয়া জল এর বোতল তবে এই জলটি পৌরসভার কল থেকে নেওয়া হয়।

দেশের সবথেকে ধনী মুখ্যমন্ত্রী কে? মমতা ব্যানার্জী বা কত নাম্বারে জেনে নিন সব এক ক্লিকে..

Image
নির্বাচনের আগে প্রার্থী হিসেবে এই মুখ্যমন্ত্রীরা যে সম্পত্তির তালিকা তৈরী করে এডিআর।সংগঠনের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী দেশের সবথেকে ধনী মুখ্যমন্ত্রীর মধ্যে প্রথম ১৭৭ কোটি টাকার মালিক ও তার নাম চন্দ্রবাবু নাইডু (অন্ধ্রপ্রদেশ), তার পর দ্বিতীয় ১২৯ কোটি টাকা পেমা খান্ডু (অরুনাচল প্রদেশ),এবং তৃতীয় ৪৮ কোটি টাকা অমরিন্দ্রর সিংহ (পাঞ্জাব)।আর সবথেকে দরিদ্র মুখ্যমন্ত্রীর কাছে রয়েছে ২৬ লক্ষ টাকার সম্পত্তি নিয়ে আছে প্রথমে মানিক সরকার (ত্রিপুরা),দ্বিতীয় বাংলার মুখ্যমন্ত্রী ৩০ লক্ষ টাকা মমতা বেনার্জী,তৃতীয় ৫০ লক্ষ টাকা মেহবুবা মুফতি (জম্বু কাশ্মীর)।সংগঠনের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী এই গণনা এর জন্য সুপ্রভাত কোনো রকম দায় নেবে না। Today Bengali News

২০১৮ চাকরি প্রার্থীদের জন্য দারুণ সুখবর নিয়ে এল মোদী সরকার। পড়ুন চাঞ্চল্যকর প্রতিবেদনটি..

Image
চাকরি চাই তাহলে এটা আপনার, চাকরিপ্রার্থীদের জন্য দারুন সুখবর, সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে ইন্ডিয়া স্কিল রিপোর্ট। ২০১৯ সালে লোকসভা ভোট তাই দেশে কর্মসংস্থানে দিকে নজর কেন্দ্র সরকারের।  বলা হচ্ছে দেশে ১০ থেকে ১৫ শতাংশ চাকরি নিয়োগ বৃদ্ধি পাবে।দেশে টেকনোলজি সলিউশন সংস্থার চাকরির হার বেশি হবে বলে মনে করা হচ্ছে।তবে দুঃখের খবর হলো পশ্চিমবঙ্গে চাকরির হার খুবই কম। কারণ, সব থেকে বেশি কর্মসংস্থানের হিসেবে প্রথম ১০ রাজ্যের তালিকায় নেই বাংলা। তাই বাংলার জন্য চাপ রয়ে যাবে,আইটির দিক থেকে দেখতে গেলেও বাংলার নাম নেই প্রথমে রয়েছে বেঙ্গালুরু ও পরে চেন্নাই, ইনদৌর, লখনউ, মুম্বই এবং নাগপুর। তাই বাংলার জন্য কোনো খুশির খবর নেই। 

রাজনীতির বর্তমান ভাসা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী!! পুরো বিসয়টি পড়ুন এবং অবশ্যই আপনার মূল্যবান মতামতটি যানান..

Image
এমন এক সময় ছিল যে সময় সারা বিশ্বে ভারতের স্থান অনেকটা নড়বড়ে ছিল। কিন্তু বর্তমান সরকার আসার পর তা পূরণ হয় এক শক্তিতে যা এখন সারা বিশ্বে রাজ করছে,তিনি আর কেওনা তিনি হলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। যার নাম এখন বিশ্বের সব বড় বড় দেশে। তিনি ভারতকে বিশ্বের দরবারে এমন ভাবে দেখিয়েছেন তার পর সারা বিশ্ব এখন ভারততের মতে চলতে চাই।নরেন্দ্র মোদী হলো বর্তমান রাজনীতির এক ভাসা যা বলে বোঝানো যায়না। বর্তমান রাজনীতিতে তার বিকল্প নেই বা বলা যেতে পারে তাকে টক্কর দেবার মতো কেও নেই।মোদী ম্যাজিক এই ভাসা তার কর্ম ও কার্যক্রমের কেন্দ্রে। এই ম্যাজিক তৈরি করতে হিমসিম খায় সব রাজনেতা কিন্তু তিনি করে দেখিয়েছেন,তার ব্যক্তিত্ত এমন যা সাধারন মানুসের মন কেড়ে নেয়।আর তাকে পেয়ে উল্লাসে মাতোয়ারা গোটা বিজেপি দল।